বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ

বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ দেশের প্রথম এডুকেশন গ্রুপ। যেখানে আছে আধুনিকতার ছোঁয়া। ক্যামব্রিয়ানে খুঁজে পাওয়া য়ায় শিক্ষার সঙ্গে জীবনের প্রতিচ্ছবি। বলতে গেলে Total Quality Education পাওয়া যাবে বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ।

বিএসবি’র ২৫ বছর এবং ক্যামব্রিয়ানের ১৪ বছরের এ পথ চলায় যুক্ত হয়েছে নানা স্বীকৃতি, প্রাপ্তি, অসাধারণ খ্যাতি এবং ঈষর্ণীয় সাফল্যময় ফল। অব্যাহত সেবার মান ধরে রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ দ্বিতীয় বারের মতো ISO 9001:2008 সনদ অর্জন। UK- এর Accreditation সংস্থা ASIC কর্তৃক Accreditation লাভ। কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ জাতীয় অর্জন বাংলাদেশের জন্য এটাই প্রথম এবং একমাত্র।

বিএসবি ফাউন্ডেশনের জন্ম লাভের উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষা, সেবা এবং জনকল্যাণের জন্য কাজ করা। সেখানেও আমরা সাফল্য পেয়েছি। আমাদের শিক্ষার কেন্দ্রবিন্দু ছিল ক্যামব্রিয়ান কলেজ। আমাদের ভিশন ২০২১ সালের মধ্যে নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গড়া। সেই লক্ষ্যে কাজ করছে বিএসবি ফাউন্ডেশনের প্রায় ১৬০০ সদস্য। ক্রমাগত নতুন উদ্ভাবন, সংযোজন, সংশোধন ও রূপান্তরের ভেতর দিয়ে দেশ্বজুড়ে ডিজিটাল ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারকে গণমুখি করার প্রয়াসে আমাদের প্রচেষ্টাও চলছে। আমাদের লক্ষ্য সবাইকে নিয়ে শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করা। সময়ের সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পরিপূর্ণ শিক্ষাজীবন নির্মাণ-এমনই ছিল উদ্দেশ্যে। ঢাকা বোর্ডের সেরা ১০ প্রতিষ্ঠানের দুইটি প্রতিষ্ঠান একটি ক্যামব্রিয়ান কলেজ ও একটি কিংস কলেজ। কলেজগুলো বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত।

বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্যামব্রিয়ান (ঢাকা ও চট্টগ্রাম), কিংস, মেট্রোপলিটন ও উইনসাম স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং মাদরাসাতু সালেহা খাতুন সহ মোট ১৮টি ক্যাম্পাস রয়েছে। শিক্ষার্থীরা তাদের আবাসিক অবস্থান এবং যানজটের কথা বিবেচনায় এনে সময় বাচাঁনোর জন্য যে কোনো ক্যাম্পাসে ক্লাস করার সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানসমূহে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ সুবিধাসহ মফস্বলের শিক্ষার্থীদের জন্য ৫০% আসন সংরক্ষিত রয়েছে। বর্তমানে ৮০০০ শিক্ষার্থী শিক্ষকদের নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে লেখাপড়া করছে, যার মধ্যে ১২টি হোস্টেলে (বয়েজ ১০ ও গার্লস ২) ২৫০০ শিক্ষাথী রয়েছে। অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য হোম ভিজিটসহ দেশের সকল শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ডিজিটাল লার্নিং সুবিধা। শিক্ষার্থীদেরকে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে রাজনীতি ও ধূমপানমুক্ত আদর্শ মানুষ, ভালো ছাত্র ও সুশৃঙ্খল হিসেবে তৈরীর লক্ষ্যে স্কাউট ও বিএনসিসি এর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

দেশ-বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে ক্যামব্রিয়ানের শিক্ষার্থীরা ক্যামব্রিয়ানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার এবং বিদেশে পার্টনার ইউনিভার্সিটিতে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে তিন থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা স্কলারশিপ বা ডিসকাউন্ট পাচ্ছে। অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে এ সুযোগ নেই, যা আমাদের আছে।

বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত ৬টি কলেজ যথাক্রমে, ক্যামব্রিয়ান কলেজ-ঢাকা, ক্যামব্রিয়ান কলেজ-চট্টগ্রাম, কিংস কলেজ, মেট্রোপলিটন কলেজ, উইনসাম কলেজ ও নর্থ সিটি কলেজ এর প্রধান বৈশিষ্ট্য:

  • ১. ক্যামব্রিয়ান কলেজ দেশের প্রথম ডিজিটাল ও স্মার্ট ক্লাসরুম সমৃদ্ধ কলেজ
  • ২. অ্যাটেনডেন্স / SMS / রিয়েল টাইম ট্রেকিং এর জন্য প্রতিটি শিক্ষার্থীকে RFID Smart Card দেয়া হয়, যা বাংলাদেশে প্রথম
  • ৩. মাল্টিমিডিয়া ও স্মার্টক্লাসরুমের মাধ্যমে পাঠদান।
  • ৪. কোনো শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়তে হয় না।
  • ৫. স্কলারশিপ ও ট্রান্সপোর্ট সুবিধা।
  • ৬. সব শিক্ষা উপকরণ প্রতিষ্ঠান থেকে দেওয়া হয়।
  • ৭. ক্যামব্রিয়ান এর রয়েছে নিজস্ব কালচারাল একাডেমি, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নাচ, গান, আবৃত্তি, ছবি আঁকা, ডিবেটিং, খেলাধূলাসহ নানারকম শিল্প শিখে থাকে।
  • ৮. সকল শিক্ষার্থীর জন্য বাধ্যতামূলক রয়েছে স্কাউট/বিএনসিসি/লিও ক্লাব এর ব্যবস্থা।
  • ৯. ক্যামব্রিয়ান এর রয়েছে ২টি বিএনসিসি প্লাটুন।
  • ১০. ইতমধ্যে ক্যামব্রিয়ান এর শিক্ষার্থীরা বিএনসিসি’র মাধ্যমে বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছে।

  • ১. ক্যামব্রিয়ান কলেজ, ঢাকা-EIIN: 132140 |
    ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন GPA 3.0
  • ২. ক্যামব্রিয়ান কলেজ, চট্টগ্রাম-EIIN: 137640 |
    ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন GPA 4.0
  • ৩. কিংস কলেজ-EIIN: 131218 |
    ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন GPA 5.0
  • ৪. মেট্টোপলিটন কলেজ-EIIN: 134265 |
    ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন GPA 2.5
  • ৫. উইনসাম কলেজ-EIIN: 134446 |
    ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন GPA 2.0
  • ৬. নর্থসিটি কলেজ-EIIN: 137099 |
    ভর্তির জন্য সর্বনিম্ন GPA 2.0

বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে হোস্টেল, ট্রান্সপোর্ট সুবিধা ও সকল শিক্ষা উপকরণ ফ্রিসহ ভর্তি চলছে।

হতে চাও আর্মি/ নেভী/ এয়ার ফোর্স অফিসার-গড়তে চাও নিজের দু:সাহসিক ক্যারিয়ার তাদের জন্য বিএনসিসি’ই হতে পারে একমাত্র হাতিয়ার

যারা ক্যাডেট কলেজে পড়াশোনা করে তাদের জন্য আর্মি/ নেভী/ এয়ারফোর্স অফিসার হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯%। কিন্তু সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তা হয়ে পড়ে দুরহ। কিন্তু তুমিও চাইলে হতে পারো আর্মি/ নেভী/ এয়ার ফোর্স অফিসার।

  • ১. একটি ভালো মানের কলেজ নির্বাচন করা।
  • ২. যেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি কো-কারিকুলার এক্টিভিটিস থাকবে।
  • ৩. অবশ্যই স্কাউট ও বিএনসিসি’র ব্যবস্থা থাকবে।
  • ৪. আর্মি/নেভী/এয়ারফোর্স এ জয়েন্ট করতে হলে অবশ্যই তোমাকে কলেজে ভর্তি হওয়ার সাথে সাথেই বিএনসিসি’র সাথে যুক্ত হতে হবে।
  • ৫. কলেজে অধ্যয়নের ২য় বছরের শুরুতেই আর্মি/নেভী/এয়ার ফোর্স এর সার্কুলার দিয়ে থাকে, যারা বিএনসিসিতে কলেজে ভর্তির শুরু থেকেই যোগ দিয়ে থাকে তারাই বেশী চান্স পায়।

  • ১. বিএনসিসি ক্যাডেটরা সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনীর অফিসার পদে সরাসরি ISSB তে অংশগ্রহণ করার সূবর্ণ সুযোগ।
  • ২. মাতৃভূমি প্রতিরক্ষার মহান দায়িত্ব পালনের জন্য সরকারি খরচ ও ব্যবস্থাপনায় সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ।
  • ৩. সরকারি খরচে (ভারত, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, নেপাল) ভ্রমনের মাধ্যমে অন্যান্য ক্যাডেটদের সাথে মত বিনিময়ের অনন্য সুযোগ।
  • ৪. আন্তর্জাতিকমানের বিভিন্ন অনুষ্ঠান, খেলাধুলায়, সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ও শৃংখলা বিধানের বিরল অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ।
  • ৫. সেনা বাহিনীর সাথে বিনা খরচে শীতকালীন যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ ও সনদপ্রাপ্তির সুযোগ।

তুমি যদি কম এসএসসি পরীক্ষায় কম জিপিএ পেয়ে থাকো তাহলে তুমি এয়ার হোস্টেজ/ কেবিন ক্রু অফিসার হতে পারো। গড়তে পারো সূবর্ণময় ক্যারিয়ার। ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এভিয়েশন তোমাকে করে দিবে সেই সুযোগ। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ৩৬০ মেয়াদী শর্ট কোর্স এয়ার হোস্টেজ ও কেবিন ক্রু কোর্স ক্যামব্রিয়ানে পরিচালিত হয়ে আসছে আন্তর্জাতিকমানের প্রশিক্ষকমন্ডলী দ্বারা। যেখান থেকে শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষনের সময়ই সরাসরি নেপালে গিয়ে তাদের একটি প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস সম্পন্ন করে। সুতরাং, তুমিও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে Diploma in Air Hostess Cabin Crew / Aviation Management / Travel Tourism and Ticketing কোর্সটি করে তুমিও হতে পারো World Class Airlines গুলোর একজন দক্ষ Flight Crew।

তুমি যদি ডাক্তার হতে চাও তাহলে তুমি এসএসসি’র পর থেকেই পারো সেই সুযোগকে গ্রহণ করতে। মালয়েশিয়ার মেডিকেল ও হসপিটাল ম্যানেজমেন্টর এর জন্য বিখ্যাত ইউনিভার্সিটি হচ্ছে মাশা ইউনিভার্সিটি। এসএসসি’র পাসের পর ১ বছরের ফাউন্ডেশন কোর্স ফাউন্ডেশন ইন সায়েন্স করে পরবর্তী ৫ বছরে তুমি এমবিবিএস ডিগ্রি নিতে পারো। এবং হতে পারো World Recognized এমবিবিএস ডাক্তার ।

আর যারা হাসপাতাল পরিচালনা করতে চাও তারা, ১ বছরের ফাউন্ডেশন ইন বিজনেস কোর্সটি কমপ্লিট করে বাকী ৪ বছরে ব্যাচেলর ডিগ্রি কমপ্লিট করে হতে পারো কোনো হাসপাতালের সিইও অথবা হাসপাতালের মালিক।

উপরের দুটি কোর্সেই সময় ও টাকা সাশ্রয় করতে বাংলাদেশে বসেই ১ বছরের ফাউন্ডেশন কোর্সটি সম্পন্ন করতে পারো।

Foundation in Science, Foundation in Business, Diploma in Medical Laboratory Technology, Bachelor of Biomedical Sciences (Hons.), Bachelor of Medicine & Bachelor of Surgery (MBBS), Master of Medical Science (Anatomy), Master of Science in Public Health, Diploma in Marketing, Diploma in Restaurant Management, Diploma in Hotel Management, Diploma in Human Resource Management, Diploma in Entrepreneurship, Diploma in Accounting, Diploma in Business Administration, Bachelor of Science (Hons.) in Islamic Finance, Bachelor of Oil and Gas Management (Hons), Bachelor of Accounting, Bachelor of Business Administration, (Hospital Management), Master of Business Administration etc.

যদি তুমি একাউটেন্ট অথবা কোনো প্রতিষ্ঠানের ফিন্যান্স ডিরেক্টর হতে চাও তাহলে এসএসসি’র পর এইচএসসি চলাকালীন সময়েই করতে পারো ACCA Foundation কোর্সটি। এইচএসসি’র পরীক্ষার পাশাপাশি কোর্সটি সম্পন্ন হয়ে যাবে, বাকী ৩ বছরে হতে পারো ACCA প্রশেফনাল। চাকুরীর ক্ষেত্রে ACCA প্রফেশনালদের রয়েছে বিশ্বব্যাপী চাহিদা। সারা বিশ্বে দক্ষ অ্যাকাউন্ট্যান্ট তৈরি করাই ACCA লক্ষ্য। বর্তমানে বিশ্বের ১৭৮ টি দেশে ACCA অধ্যয়ন এবং পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও স্থানয়িভাবে সহায়তা প্রদান করার জন্য রয়েছে ১০১টি Office & Support সেন্টার।

এসএসসি / দাখিল / SSC (Vocational) / O Level পাসের পর ১ বৎসরে Foundation Certificate in Information Technology (FCIT), Foundation Certificate in Business Management (FCBM) সম্পন্ন করা যাবে ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যাডি সেন্টার থেকে। পরবর্তী তিন বৎসরে SLIIT-Sri Lanka, University of Bedfordshire, UK বা Curtin University, Australia হতে ব্যাচেলর ডিগ্রি নিতে পারবে। এখন থেকে মাত্র ৪ বছরে বিশ্ববিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি কম খরচে সম্ভব।

Foundation in Business & IT 1 year fee 2000 US$. Up to 50% scholarship for first 20 Students for study at CISC.

Programs: BSc. in Soft Engineering, BSc. in Information Technology, Bachelor of Business Administration (BBA) in Human Capital Management, Accounting and Finance.

Course Fee per year for Bangladesh 2000US$, Sri Lanka 4000US$, UK 11500 GBP, Australia 35000 AUD.

যদি শ্রীলংকায় বসে UK/ Australia’ র ডিগ্রি নিতে চান তাহলে UK/ Australia’তে ১ বৎসরে যে পরিমান টাকা খরচ হবে, সমপরিমান টাকা অথবা তার চেয়ে কম খরচে শ্রীলংকায় ২/৩ বছরের সমমান ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব।

যে সকল শিক্ষার্থী সাধারণ নিয়মে অধ্যয়ন করবে তাদের HSC-তে ২ বছর, ডিগ্রিতে ৪ বছর মোট সময় লাগবে ৬ বছর।

আর যারা Foundation Course করে ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করবে তাদের সময় লাগবে, Foundation ১ বছর + ব্যাচেলর ৩ বছর = ৪ বছর।

Pathway Program এ এক বছরের খরচ দিয়ে ৩ বছর পড়তে পারবে।

উল্লেখিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি সম্পন্ন করলে বছরে ১ কোটি টাকা বেতন পর্যন্ত চাকুরির সুযোগ রয়েছে।

এস.এস.সি / ও’লেভেল / দাখিল / সমমান পাসের পরেই একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনা শুরু করতে পারে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ। বিটেক লেভেল-৩ ন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামটি, যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য শিক্ষাবোর্ড পিয়ারসন, ইউকে এর অধীনে পরিচালিত একটি এডভান্সড ডিপ্লোমা প্রগ্রাম যার মাধ্যমে এস.এস.সি / ও’লেভেল পাসের পর মাত্র ০৪ বছরেই একজন শিক্ষার্থী বাচেলর অর্থাৎ গ্রাজুয়েসন সম্পন্ন করে পারে।

উক্ত কোর্সটি বিশ্ববিখ্যাত সুপ্রাচিন বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন এর পরীক্ষক এবং মূল্যায়ন পরিষদ দ্বারা গঠিত ব্রিটিশ সরকার নিয়ন্ত্রিত পতিষ্ঠান সমূহের কারিগরি শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ মানদণ্ড এর সমতা প্রদানকারী সহায়ক সংস্থা বিসনেস টেকনোলজি এডুকেশন কাউন্সিল – বিটেক কর্তৃক অনুমোদিত। শুধু তাই নয়, উক্ত কোর্সটি প্রতি বছর দশ লক্ষের ও বেশি মেধাবি শিক্ষার্থী দ্বারা পছন্দকৃত, বিশ্বের ১২০ টিরও বেশি দেশে ২০,০০০ এর ও অধিক আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সফলতার সাথে পরিচালিত হচ্ছে ।

একটি বিমান নিরাপদ গন্তব্যস্থলে পৌছে দেয়ার দায়িত্ব যেমন উড়োজাহাজটির ক্যাপ্টেনের তেমনি বিমানটির নিরাপদ উড্ডয়নের পূর্ব প্রস্তুতি ও সার্বিক রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব বিমানে কর্মরত এয়ারক্রাফট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিরদের। বিমানটির উড্ডয়নের পূবে সেটির ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট এবং খুটিনাটি যন্তপাতির ত্রুটি বিচুতি নির্ণয় করে বিমানটির কর্তব্যরত এয়ারক্রাফট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিরদের যখন ছাড়পএ প্রদান করে, কেবলমাএ তখনি বিমানটি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উড্ডয়নের অনুমতি পায়। এই এয়ারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যৎ এর ফ্লাইট সেফটি, এয়ারপোর্ট ম্যানেজমেন্ট, প্ল্যানিং, এয়ারক্রাফট মেইনটেনেন্স, বহুবিধ এয়ারলাইন্স এবং এভিয়েশন সেক্টরে কর্মক্ষম এয়ারক্রাফট ইঞ্জিনিয়ার।

অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ মূলত বিমানের নকশা, উৎপাদন, ত্রুটি-বিচ্যুতি মেরামত, রক্ষনাবেক্ষণ এবং পরিচালনার বিষয়গুলো পড়ানো হয়। ইঞ্জিনিয়ারিং এর এই শাখায় নানা ধরনের বিমান তৈরির প্রযুক্তি পড়ানোসহ যাত্রীবাহী বিমান থেকে শুরু করে যুদ্ধ বিমান ও মহাকাশের নভোযানগুলোর তৈরি কৌশল সবই এই বিষয়ের অন্তর্গত হয়।

বর্তমান বিশ্বে নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে অত্যাধুনিক এয়ারক্রাফ্ট। শুধু বিমান তৈরি নয়, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কী ভাবে আরও উন্নত মানের বিমান সুরক্ষিত করে গড়ে তোলা যায়, তাও এখানে শেখানো হয়। কমার্শিয়াল এবং মিলিটারি, দুই ধরনের বিমানের ডিজাইন, কনস্ট্রাকশন, ডেভেলপমেন্ট, টেস্টিং, অপারেশন, মেনটেন্যান্স-এর মতো অত্যন্ত জরুরি দিকগুলিও এই পেশাদারদেরই দেখতে হয়।

পড়াশোনা শেষে শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগ রয়েছে দেশি ও বিদেশি নামকরা বিভিন্ন এয়ারলাইন্স সংস্থায়,এভিয়েশন এজেন্সি, এয়ারক্রাফ্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট ও এয়ার টারবাইন প্রোডাকশন প্লান্ট সহ বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং সেকশনে।

এসএসসি পাসের পর শতভাগ শিক্ষাবৃওিসহ এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ আর্ন্তজাতিক মানের পড়াশোনার সুযোগ দিচ্ছে শুধুমাত্র বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত, ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এভিয়েশন।

প্রতিষ্ঠানটি অভিজ্ঞ ও দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক, বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের এয়ারক্রাফট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ার, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ এবং নামকরা সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর দ্বারা পরিচালিত। শিক্ষার্থীদের ব্যাবহারিক ক্লাসের জন্য রয়েছে সিআইসিএর নিজস্ব বিমান পাইপার স্নিগার পি-এ ২৮, ফাইটার ডব্লিউ ৭সি জেট ইঞ্জিন সমৃদ্ধ এনরিচ এ্যারোল্যাব। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ও স্মার্টবোর্ড সুবিধাসহ সুসজ্জিত ক্লাসরুম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরী এবং শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে হোস্টেল ও ট্রান্সপোর্ট সুবিধা।

এছাড়াও কোর্স শেষে শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশের নামকরা এয়ারলাইন্সে ও এভিয়েশন এজেন্সি যেমন- Air Asia, Delta Air, Makalu Air, Sita Air, Bangladesh Flying Academy, National Aviation Resources, Aero-Technologies(PVT)Ltd, Flight and Simulator Training Academy, Partex Aviation এ On Job Training (OJT) এবং ইন্ডাসট্রিয়াল এটাচমেন্টের শতভাগ নিশ্চয়তাতো রয়েছেই ।

প্রোগ্রাম: ন্যাশনাল ডিপ্লোমা লেভেল ৩ এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

  • এস.এস.সি / ও’লেভেল / দাখিল / সমমান পরীক্ষায় যেকোনো বিভাগ হতে ন্যুনতম জিপিএ ৩.০০ নিয়ে উত্তির্ণ।
  • ০৩ শিক্ষাবর্ষ স্টাডি গেপ গ্রহণযোগ্য হবে।
  • কোর্সের সময়কাল: ১৮- ২৪ মাস।
  • মোট সেমিস্টারে: ০৪
  • মোট ক্রেডিট ভ্যালু: ১২০ ক্রেডিট।
  • মোট ইউনিট: ১২

ব্যারিষ্টার হওয়ার জন্য তোমাকে এইচএসসি’র পর ৩ বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি করতে হবে লন্ডন ইউনিভার্সিটি’র আন্ডারে এবং পরবর্তী ১০ মাসে বার এট ‘ল’। ব্যারিষ্টার হওয়ার জন্য অবশ্যই তোমাকে লন্ডন থেকেই পড়ালেখা করতে হবে, কারণ দেশে ব্যারিষ্টারির কোনো সার্টিফিকেট দেয় না, বাংলাদেশে যেসব ব্যারিষ্টার আছেন তারা সবাই লন্ডন থেকে পড়াশোনা করে এসেছেন। সুতরাং দেশে এলএলবি করার চাইতে এইচএসসি’র পর সরাসরি লন্ডন ইউনিভার্সিটির আন্ডারে ব্যাচেলর করাই হচ্ছে সবচেয়ে ভালো পন্থা। লন্ডন ইউনিভার্সিটির অধীনে বাংলাদেশের যেকোনো ইনস্টিটিউট থেকেই LLB কমপ্লিট করা যাবে।

  • বিস্তারিত জানতে
  • 01720557180/90/98
Share: